Ami Amar Bouke Chude Pregnant Korlam : আমার নাম রাজীব, আমি ২৮ বছরের একজন যুবক। আমার বউ, শিমা, ২৪ বছরের একটা সেক্সি মেয়ে। আমাদের বিয়ে হয়েছে এক বছর, আর শিমার ফিগার দেখলে যে কারো বাড়া শক্ত হয়ে যায়—৩৬C এর দুধ, পাতলা কোমর, আর তার গান্ড তার শাড়িতে গোল আর উঁচু দেখায়। আমরা দুজনে কলকাতার একটা ছোট ফ্ল্যাটে থাকি, আর আমাদের ঘরোয়া জীবনে চোদাচুদি আমাদের নিত্যদিনের অংশ। তবে একদিন আমি শিমাকে এত জোরে চুদলাম যে সে প্রেগন্যান্ট হয়ে গেল। সেই গরম ঘরোয়া গল্প এখানে।
সেদিন ছিল রবিবার সকাল। আমরা দুজনে ছুটির দিনে বাড়িতে ছিলাম। শিমা একটা পাতলা নাইটি পরে রান্নাঘরে রুটি বানাচ্ছিল। তার দুধ নাইটির মধ্যে দিয়ে ঠেলে বেরোচ্ছিল, আর তার গান্ড দুলছিল। আমার বাড়া প্যান্টে টনটন করছিল। আমি রান্নাঘরে গিয়ে তার পিছনে দাঁড়ালাম। “শিমা, তুই খুব হট লাগছিস,” আমি বললাম, আর আমার হাত তার কোমরে রাখলাম। “রাজীব, এখন রান্না করছি, পরে কথা বলি,” সে হেসে বলল, কিন্তু আমি তার নাইটির উপর দিয়ে তার দুধ টিপে দিলাম। “আহ, রাজীব, এটা কী করছিস?” সে বলল, কিন্তু তার গলায় সুখ মিশে গেল। আমি তার নাইটি টেনে খুললাম, তার দুধ বেরিয়ে এল—গোল, ভরাট, আর মাথা শক্ত। আমি একটা দুধ মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম। “আহ, রাজীব, চোষ, জোরে চোষ!” সে চিৎকার করল, তার হাত আমার মাথায় চলে গেল। আমি অন্য দুধ হাতে ধরে টিপলাম, তার গুদ ভিজে গেল।
আমি তাকে রান্নাঘর থেকে তুলে বেডরুমে নিয়ে গেলাম। তার নাইটি পুরো খুলে ফেললাম, তার গুদ আমার সামনে এল—টাইট, ভেজা, আর গরম। “রাজীব, তুই আমাকে পাগল করে দিবি,” সে সেক্সি গলায় বলল। আমি আমার জিভ তার গুদে ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, রাজীব, আমার গুদ চাট!” সে চিৎকার করল, আমার জিভ তার গুদের ভিতর ঘুরতে লাগল। আমি তার ক্লিট চুষলাম, আর সে তার গান্ড তুলে আমার মুখ চুদতে লাগল। “ফাক, রাজীব, আমার গুদ চাট!” সে কাঁপতে কাঁপতে বলল, তার গুদ থেকে জল ঝরতে লাগল। আমি তার রস চেটে খেলাম, আমার বাড়া প্যান্টে ফেটে যাওয়ার জোগাড় হল।
“রাজীব, আমাকে চোদ, আমার গুদ চাই তোর বাড়া,” সে বিনয় করল। আমি আমার প্যান্ট খুললাম, আমার বাড়া বেরিয়ে এল—৮ ইঞ্চি লম্বা, মোটা, আর শক্ত। “শিমা, আমার বাড়া দেখ,” আমি বললাম, আর তার হাতে দিলাম। সে আমার বাড়া ধরে ঘষল, “রাজীব, তোর বাড়া এত বড়!” সে অবাক হয়ে বলল। আমি তার মুখের কাছে আমার বাড়া আনলাম, “চোষ, শিমা,” আমি বললাম। সে আমার বাড়া মুখে নিয়ে চুষতে লাগল, তার জিভ আমার বাড়ার মাথায় ঘুরল। “আহ, শিমা, চোষ, জোরে চোষ!” আমি চিৎকার করলাম, আমার বাড়া তার গলায় ঢুকে গেল। সে আমার বাড়া পুরো ভিজিয়ে দিল, আমার শরীরে আগুন জ্বলতে লাগল।
কিছুক্ষণ চোষার পর আমি তাকে বিছানায় শুইয়ে দিলাম। “শিমা, তোর গুদ চুদব,” আমি বললাম, আর আমার বাড়া তার গুদে ঘষলাম। সে পা ছড়িয়ে দিল, “চোদ, রাজীব, আমার গুদ ফাটিয়ে দে!” সে চিৎকার করল। আমি এক ঠাপে আমার বাড়া তার গুদে ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, ফাক, রাজীব, জোরে!” সে চিৎকার করল, আমি তার দুধ ধরে তাকে চুদতে লাগলাম। আমার চোদা দ্রুত হল—প্রতি ঠাপে আমার বাড়া তার গুদের গভীরে গেল, তার দুধ লাফাচ্ছিল। “চোদ, রাজীব, আমার গুদ ফাটিয়ে দে!” সে চিৎকার করল, তার পা আমার কোমরে জড়িয়ে গেল। আমি তার ঠোঁটে চুমু দিলাম, আমার জিভ তার মুখে ঢুকল, আর সে আমার সাথে লিপটে গেল।
কিছুক্ষণ গুদ চোদার পর আমি তাকে উল্টো করলাম। “শিমা, এবার তোর গান্ড চুদব,” আমি বললাম, আর তার গান্ড উঁচু করলাম। “রাজীব, আমার গান্ডে ঢুকিস না, ব্যথা লাগবে!” সে বলল, কিন্তু আমি তার গান্ডে থুতু লাগালাম, আর আমার বাড়া ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, রাজীব, আমার গান্ডে বাড়া!” সে চিৎকার করল, আমার বাড়া তার গান্ড ভেদ করে ঢুকল। তার গান্ড টাইট ছিল, আমি আস্তে আস্তে তাকে চুদতে লাগলাম। “শিমা, তোর গান্ড খুব গরম,” আমি বললাম, আর তার দুধ ধরে তার গান্ড চোদতে লাগলাম। আমার বাড়া তার গান্ডে আগুপিছু করছিল, তার গুদ থেকে জল ঝরছিল। “চোদ, রাজীব, আমার গান্ড ফাটিয়ে দে!” সে সুখে চিৎকার করল।
কিছুক্ষণ গান্ড চোদার পর আমি তাকে আবার সোজা করলাম। “শিমা, এবার তোর গুদে আমার মাল ফেলে তোকে প্রেগন্যান্ট করব,” আমি বললাম। আমি তার গুদে আমার বাড়া ঢুকিয়ে দ্রুত চুদতে লাগলাম। “চোদ, রাজীব, আমার গুদে মাল ফেল!” সে চিৎকার করল। আমি তাকে এত জোরে চুদলাম যে বিছানা কাঁপতে লাগল। আমার বাড়া তার গুদে কেঁপে উঠল, “শিমা, আমার মাল আসছে,” আমি চিৎকার করলাম, আর আমার গরম মাল তার গুদে ছাড়লাম। আমি এত বেশি মাল ফেললাম যে তার গুদ ভরে গেল। সে-ও ঝড়ল—“আহ, রাজীব, আমি ঝড়ছি!” তার গুদ থেকে জল আমার মালের সাথে মিশে গেল। আমি তার গুদে আমার বীজ বুনে দিলাম।
আমরা দুজনে হাঁপাতে বিছানায় পড়লাম। আমার বাড়া তার গুদে থেকে বেরিয়ে এল, তার দুধ আমার বুকে চেপে গেল। “রাজীব, তুই আমাকে চুদে পাগল করে দিলি,” সে সেক্সি গলায় বলল, আর আমার বাড়ায় একটা চুমু দিল। “শিমা, এবার তুই আমার বাচ্চার মা হবি,” আমি হেসে বললাম। দুই মাস পর শিমা জানাল যে সে প্রেগন্যান্ট, আর আমি বুঝলাম আমার সেই দিনের চোদা কাজে লেগেছে। “রাজীব, তুই আমাকে আবার চোদ, আমার গুদ এখনো তোকে চায়,” সে বলল। আমি তাকে বাহুতে তুলে আবার চুদতে শুরু করলাম।