যোগার বাহানায় মাকে চুদলাম

আমার নাম রাজ, আমি ২৪ বছর বয়সী, এবং আমি আমার মা, শিখা, বয়স ৪২, এর সাথে কলকাতার একটা ফ্ল্যাটে থাকি। আমার মা হট এবং সেক্সি—৩৬D সাইজের দুধ, পাতলা কোমর, আর তার পোঁদ তার শাড়িতে গোলাকার আর উঁচু দেখায়। আমার বাবা একজন ব্যবসায়ী, তিনি বেশিরভাগ সময় বাইরে থাকেন। মা প্রতিদিন সকালে যোগা করেন, আর আমি তাকে সাহায্য করি। কিন্তু একদিন, যোগার বাহানায় আমি মাকে চুদলাম। সেই গরম গল্প আমি এখানে বলছি।

সেটা ছিল এক রবিবারের সকাল। আমরা আমাদের বারান্দায় যোগা করছিলাম। মা একটা টাইট লেগিংস আর টপ পরেছিলেন, যেখানে তার দুধ আর পোঁদ স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল। তিনি যখন সামনে ঝুঁকছিলেন, তার দুধ প্রায় টপ থেকে বেরিয়ে আসছিল। আমার চোখ তার শরীরে আটকে গেল। “রাজ, আমার পা ধরে দে, আমি স্ট্রেচ করছি,” মা বললেন। আমি তার পা ধরলাম, আর আমার হাত তার জাংয়ে ঘষা খেল। “মা, তুমি খুব ফিট আছ,” আমি সেক্সি গলায় বললাম। তিনি হাসলেন, কিন্তু তার চোখে একটা উত্তেজনা দেখলাম।

যোগার পর আমরা ঘরে এলাম। মা গামছা দিয়ে ঘাম মুছছিলেন, আর তার টপ ভিজে তার দুধের আকার ফুটে উঠছিল। আমার শরীরে আগুন জ্বলে উঠল। “মা, তুমি এত হট লাগছ,” আমি ধাড়স করে বললাম। তিনি লজ্জায় হাসলেন। “রাজ, তুই এসব কী বলছিস?” তিনি বললেন, কিন্তু তিনি আমার কাছে এলেন। আমি আর নিজেকে সামলাতে পারলাম না। আমি তার টপের উপর দিয়ে তার দুধে হাত রাখলাম। “রাজ, এটা ঠিক না…” তিনি ফিসফিস করলেন, কিন্তু তার শরীর আমার স্পর্শে কেঁপে উঠল।

আমি তার টপ খুলে ফেললাম, আর তার দুধ আমার সামনে এল—গোল, নরম, আর টাইট। আমি একটা দুধ মুখে নিয়ে চোষা শুরু করলাম। “আহ, রাজ, চোষ, জোরে চোষ!” মা ককিয়ে উঠলেন, তার হাত আমার মাথায় চলে গেল। আমার জিভ তার নিপলের চারপাশে ঘুরছিল, আর আমি জোরে জোরে চুষছিলাম। তার গুদ ভিজে গিয়েছিল, আর তিনি সুখে কাঁপছিলেন। “রাজ, আমার দুধ এত রসালো, তাই না?” তিনি সেক্সি গলায় বললেন। আমি তার লেগিংস খুলে ফেললাম, আর তার গুদ আমার সামনে এল—টাইট, ভেজা, আর গরম।

See also  শাশুড়ি আর শালির একসাথে চুদাচুদি

“মা, তোমার গুদ দেখে আমার বাঁড়া শক্ত হয়ে গেছে,” আমি বললাম, আর তার পা ফাঁক করে আমার মুখ তার গুদে রাখলাম। আমি তার গুদ চাটতে লাগলাম। “আহ, রাজ, আমার গুদ চাট!” তিনি চিৎকার করলেন, তার পোঁদ উঁচু করে আমার মুখে ঠেসে দিলেন। আমার জিভ তার ক্লিটে খেলছিল, আর তিনি সুখে পাগল হয়ে গেলেন। “ফাক, রাজ, চাট, আমাকে পাগল করে দে!” তিনি চেঁচালেন, তার গুদ থেকে জল গড়াচ্ছিল, আর আমি তা চেটে পরিষ্কার করছিলাম। তিনি এত গরম হয়ে গিয়েছিলেন যে তাকে আমার বাঁড়া চাই।

“রাজ, তোর বাঁড়া দেখা,” তিনি উত্তেজনায় বললেন। আমি আমার শর্টস খুললাম, আর আমার বাঁড়া বেরিয়ে এল—৮ ইঞ্চি লম্বা, মোটা, আর শক্ত। “মা, আমার বাঁড়া চোষ,” আমি বললাম। তিনি আমার বাঁড়া হাতে নিয়ে চোষা শুরু করলেন। তার জিভ আমার বাঁড়ার মাথায় ঘুরল, আর তিনি পুরোটা মুখে নিয়ে নিলেন। “আহ, মা, চোষ, জোরে চোষ!” আমি চেঁচালাম, আমার বাঁড়া তার গলায় ঢুকে গেল। তিনি এত উৎসাহে চুষছিলেন যে আমি সুখে পাগল হয়ে গেলাম। আমি তার চুল ধরে তার মুখ চুদতে লাগলাম। “মা, তুমি দারুণ চোষ,” আমি বললাম, আর তার মুখ থেকে লালা গড়াচ্ছিল।

কিছুক্ষণ চোষার পর আমি তাকে বিছানায় শুইয়ে দিলাম। “মা, এবার তোমার গুদ চুদব,” আমি বললাম, আর আমার বাঁড়া তার গুদে ঘষলাম। “চোদ, রাজ, আমার গুদ চোদ!” তিনি চিৎকার করলেন। আমি একটা জোরে ঠেলা দিলাম, আর আমার বাঁড়া তার গুদে পুরো ঢুকে গেল। “আহ, ফাক, রাজ, জোরে!” তিনি চিৎকার করলেন, আমি তার দুধ ধরে তাকে চোদতে লাগলাম। আমার চোদা দ্রুত আর শক্ত হচ্ছিল—প্রতিটা ঠাপে আমার বাঁড়া তার গুদের গভীরে যাচ্ছিল, তার দুধ হাওয়ায় লাফাচ্ছিল। “চোদ, রাজ, আমার গুদ ফাটিয়ে দে!” তিনি চিৎকার করলেন, তার পা আমার কোমরে জড়িয়ে গেল। আমি তার ঠোঁটে চুমু খেলাম, আর তিনি আমার সাথে লেপ্টে গেলেন।

See also  হট পড়শির ভাবীর চুদাই পুরো রাত

কিছুক্ষণ গুদ চোদার পর আমি তাকে উল্টো করলাম। “মা, এবার তোমার পোঁদ চুদব,” আমি বললাম, আর তার পোঁদ উঁচু করলাম। “রাজ, আমার পোঁদে না, লাগবে!” তিনি বললেন, কিন্তু আমি তার পোঁদে থুথু লাগিয়ে আমার বাঁড়া সেট করলাম। “একটু সহ্য কর, মা,” আমি বললাম, আর ধীরে ধীরে আমার বাঁড়া তার পোঁদে ঢোকালাম। “আহ, রাজ, আমার পোঁদে বাঁড়া!” তিনি চিৎকার করলেন, তার পোঁদ টাইট ছিল, কিন্তু আমি তাকে জোরে জোরে চুদতে লাগলাম। “মা, তোমার পোঁদ দারুণ টাইট,” আমি বললাম, আর তার দুধ ধরে তার পোঁদ শক্ত করে চুদলাম। তার গুদ থেকে জল গড়াচ্ছিল, আর তিনি সুখে চিৎকার করছিলেন। “চোদ, রাজ, আমার পোঁদ ফাটিয়ে দে!” তিনি চেঁচালেন।

কিছুক্ষণ পোঁদ চোদার পর আমি তাকে আবার সোজা করলাম। “মা, এবার তোমার গুদে আমার মাল ফেলব,” আমি বললাম, আর আমার বাঁড়া তার গুদে ঢোকালাম। আমি তাকে দ্রুত আর শক্ত করে চুদতে লাগলাম, প্রতিটা ঠাপ তার গুদের গভীরে যাচ্ছিল। “চোদ, রাজ, আমার গুদে মাল ফেল!” তিনি চিৎকার করলেন, তার শরীর কাঁপছিল। “মা, আমার মাল আসছে,” আমি চেঁচালাম, আর তার গুদে গরম মাল ছেড়ে দিলাম। তিনিও ঝরে গেলেন—“আহ, রাজ, আমি ঝরছি!” তার গুদ থেকে জল বেরিয়ে আমার মালের সাথে মিশে গেল।

আমরা দুজন হাঁপাতে হাঁপাতে বিছানায় পড়ে গেলাম। “রাজ, তুই আমাকে স্বর্গ দেখালি,” মা সেক্সি গলায় বললেন, আর আমার বাঁড়ায় হাত রাখলেন। “মা, তোমার গুদ আর পোঁদ অসাধারণ,” আমি হেসে বললাম, আর তার দুধে একটা চুমু দিলাম। “রাজ, যখনই তোর বাবা বাড়িতে থাকবে না, তুই আমাকে চুদিস,” তিনি চোখ মেরে বললেন। সেই সকালের পর, যখনই বাবা বাইরে থাকেন, আমি আর মা যোগার বাহানায় মিলে যাই, আর আমি তার গুদ আর পোঁদ আমার ৮ ইঞ্চি বাঁড়া দিয়ে চুদি। তিনি প্রতিবার সেই চোদাচুদির পুরো মজা নেন।

Leave a Comment