কলকাতার এক সন্ধ্যা ছিল, আকাশে গোধূলির রঙ ছড়িয়ে পড়েছিল। আমি, রাকেশ, ২৬ বছরের জোয়ান ছেলে, আমার ছোট বোন, পূজার সাথে পাড়ার পার্কে ঘুরতে গিয়েছিলাম। পূজা, ২০ বছরের সেক্সি মেয়ে, তার ফিগার ছিল হট—৩৪C এর দুধ, পাতলা কোমর, আর গান্ড এত গোল যে তার টাইট সালোয়ারে ঠিকরে বেরোচ্ছিল। আমার বাড়া তাকে দেখে প্রায়ই শক্ত হয়ে যেত, কিন্তু আজ পার্কের নির্জন কোণে আমার তার গুদ আর গান্ড চোদার সুযোগ এসে গেল।
সন্ধ্যা ৬:৩০ বাজে। পার্কে লোক কমে গিয়েছিল, আর আমরা একটা ঝোপের পিছনে বেঞ্চে বসে ছিলাম। পূজার সালোয়ার তার দুধে চেপে গিয়েছিল, তার গান্ড বেঞ্চে ছড়িয়ে পড়েছিল। আমার বাড়া প্যান্টে টনটন করছিল। “দাদা, এখানে বেশ শান্তি আছে, তাই না?” পূজা বলল, তার সেক্সি হাসিতে আমার গুদ চোদার ইচ্ছা জাগল। “হ্যাঁ, পূজা, তুই খুব হট লাগছিস,” আমি বললাম, আর আমার হাত তার মাংসল মাংসে রাখলাম। তার শরীর কেঁপে উঠল, কিন্তু তার চোখে একটা লোভ ছিল।
“দাদা, এটা কী করছিস?” সে হেসে বলল, কিন্তু আমি তার সালোয়ারের উপর দিয়ে তার দুধ টিপে দিলাম। “আহ, দাদা, আস্তে!” সে বলল, কিন্তু তার গলায় সুখ মিশে গেল। আমি তার সালোয়ার টেনে নামালাম, তার দুধ ব্রা থেকে বেরিয়ে এল—গোল, নরম, আর মাথা শক্ত। আমি একটা দুধ মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম। “আহ, দাদা, চোষ, জোরে চোষ!” সে চিৎকার করল, তার গান্ড বেঞ্চে ঘষতে লাগল। আমি অন্য দুধ হাতে ধরে টিপলাম, তার মাথায় আঙুল ঘষলাম। “পূজা, তোর দুধ খুব রসালো,” আমি বললাম, আর তার দুধে একটা চুমু দিলাম।
আমি তাকে বেঞ্চে শুইয়ে দিলাম, তার সালোয়ার পুরো খুলে ফেললাম। তার গুদ খোলা হয়ে গেল—টাইট, ভেজা, আর আমার বাড়ার জন্য তৈরি। “দাদা, আমার গুদ দেখ,” সে সেক্সি গলায় বলল। আমি আমার জিভ তার গুদে ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, দাদা, চাট আমার গুদ!” সে চিৎকার করল, আমার জিভ তার গুদের ভিতর ঘুরতে লাগল। আমি তার ক্লিট চুষলাম, আর সে তার গান্ড তুলে আমার মুখ চুদতে লাগল। “ফাক, দাদা, আমার গুদ চাট!” সে কাঁপতে কাঁপতে বলল, তার গুদ থেকে জল ঝরতে লাগল। আমি তার রস চেটে খেলাম, আমার বাড়া আরো শক্ত হয়ে গেল।
“দাদা, আমাকে চোদ, আমার গুদ চাই তোর বাড়া,” সে বিনয় করল। আমি আমার প্যান্ট খুললাম, আমার বাড়া বেরিয়ে এল—৮ ইঞ্চি লম্বা, মোটা, আর গরম। “পূজা, আমার বাড়া দেখ,” আমি বললাম, আর তার হাতে দিলাম। সে আমার বাড়া ধরে ঘষল, “দাদা, তোর বাড়া এত বড়!” সে অবাক হয়ে বলল। আমি তার গুদে আমার বাড়া ঘষলাম, আর এক ঠাপে ভিতরে ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, ফাক, দাদা, আস্তে!” সে চিৎকার করল, কিন্তু আমি তার দুধ ধরে তাকে চুদতে লাগলাম। আমার চোদা দ্রুত হল—প্রতি ঠাপে আমার বাড়া তার গুদের গভীরে গেল, তার দুধ লাফাচ্ছিল। “চোদ, দাদা, আমার গুদ ফাটিয়ে দে!” সে চিৎকার করল।
কিছুক্ষণ গুদ চোদার পর আমি তাকে উল্টো করলাম। “পূজা, এবার তোর গান্ড চুদব,” আমি বললাম, আর তার গান্ড উঁচু করলাম। আমি তার গান্ডে থুতু লাগালাম, আর আমার বাড়া ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, দাদা, আমার গান্ডে বাড়া!” সে চিৎকার করল, আমার বাড়া তার গান্ড ভেদ করে ঢুকল। তার গান্ড টাইট ছিল, আমি আস্তে আস্তে তাকে চুদতে লাগলাম। “পূজা, তোর গান্ড খুব গরম,” আমি বললাম, আর তার দুধ ধরে তার গান্ড চোদতে লাগলাম। আমার বাড়া তার গান্ডে আগুপিছু করছিল, তার গুদ থেকে জল ঝরছিল। “চোদ, দাদা, আমার গান্ড ফাটিয়ে দে!” সে সুখে চিৎকার করল।
আমি তাকে বেঞ্চ থেকে তুলে ঝোপের পিছনে দাঁড় করালাম। “পূজা, এবার দাঁড়িয়ে তোর গুদ চুদব,” আমি বললাম। সে পা ছড়িয়ে দিল, আমি তার গুদে আমার বাড়া ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, দাদা, চোদ আমাকে!” সে চিৎকার করল। আমি তার দুধ ধরে তাকে দ্রুত চুদতে লাগলাম, আমার বাড়া তার গুদে ঢুকে ঢুকে বেরোচ্ছিল। তার দুধ আমার হাতে লাফাচ্ছিল, তার গান্ড আমার কোমরে ঠেকছিল। “ফাক, দাদা, জোরে চোদ!” সে কাঁপতে কাঁপতে বলল। আমার চোদা এত জোরে হল যে পার্কের শান্তি ভেঙে গেল, আমাদের চোদাচুদি র আওয়াজ ছড়িয়ে পড়ল।
শেষে, আমি তাকে আবার বেঞ্চে শুইয়ে দিলাম। “পূজা, তোর গুদে আমার মাল ফেলব,” আমি বললাম, আর তার গুদে আমার বাড়া ঢুকিয়ে দ্রুত চুদতে লাগলাম। “চোদ, দাদা, আমার গুদে মাল ফেল!” সে চিৎকার করল। আমার বাড়া তার গুদে কেঁপে উঠল, “পূজা, আমার মাল আসছে,” আমি বললাম, আর আমার গরম মাল তার গুদে ছাড়লাম। সে-ও ঝড়ল—“আহ, দাদা, আমি ঝড়ছি!” তার গুদ থেকে জল বেরিয়ে আমার মালের সাথে মিশে গেল।
আমরা দুজনে হাঁপাতে বেঞ্চে পড়লাম। আমার বাড়া তার গুদে থেকে বেরিয়ে এল, তার দুধ আমার বুকে চেপে গেল। “দাদা, পার্কে আবার কবে চুদবি?” সে সেক্সি হেসে বলল। “প্রতি সন্ধ্যায়, পূজা,” আমি বললাম, আর তার গুদে একটা চুমু দিলাম।