গ্রামের এক গরম দুপুর ছিল, বাড়িতে কেউ ছিল না। আমি, রাহুল, ২৮ বছরের জোয়ান ছেলে, আমার ছোট বোন রিয়ার সাথে বাড়িতে একা ছিলাম। রিয়া, ২২ বছরের সেক্সি মেয়ে, তার দুধ ৩৪C সাইজের, পাতলা কোমর, আর গান্ড এত বড় যে তার টাইট সালোয়ারে ঠিকরে বেরোচ্ছিল। আমার বাড়া তাকে দেখে প্রায়ই শক্ত হয়ে যেত, কিন্তু আজ আমার গুদ আর গান্ড মারার সুযোগ এসে গেল।
দুপুর ২টো বাজে, রিয়া বাথরুমে গোসল করতে গেল। আমি দরজার ফাঁক দিয়ে দেখলাম—তার ভেজা শরীর, দুধ গুলো সাবানে ঢাকা, আর গান্ড পানিতে চকচক করছে। আমার বাড়া প্যান্টে টনটন করতে লাগল। আমি আর থাকতে না পেরে দরজা ঠেলে ভিতরে ঢুকলাম। “দাদা, তুই এখানে কী করছিস?” রিয়া চমকে উঠল, কিন্তু তার চোখে একটা সেক্সি চাহনি ছিল।
“রিয়া, তুই খুব হট লাগছিস,” আমি বললাম, আর তার কাছে গিয়ে তার ভেজা দুধ ধরে টিপে দিলাম। “আহ, দাদা, কী করছিস?” সে বলল, কিন্তু তার শরীর আমার হাতে কাঁপছিল। আমি তার সালোয়ার টেনে নামিয়ে দিলাম, তার দুধ বেরিয়ে এল—গোল, ভারী, আর মাথা শক্ত। আমি একটা দুধ মুখে নিয়ে চুষতে লাগলাম। “আহ, দাদা, চোষ, জোরে চোষ!” সে চিৎকার করল, তার গান্ড আমার দিকে ঘষতে লাগল।
আমি তাকে দেয়ালে ঠেস দিয়ে দাঁড় করালাম, তার সালোয়ার পুরো খুলে ফেললাম। তার গুদ উন্মুক্ত হল—ভেজা, গোলাপি, আর আমার চোদার জন্য তৈরি। “রিয়া, তোর গুদ কত সেক্সি,” আমি বললাম, আর আমার জিভ তার গুদে ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, দাদা, চাট আমার গুদ!” সে চিৎকার করল, আমার জিভ তার গুদের ভিতর ঘুরতে লাগল। আমি তার ক্লিট চুষলাম, আর সে তার গান্ড ঝাঁকিয়ে আমার মুখ চুদতে লাগল।
আমি আমার প্যান্ট খুললাম, আমার বাড়া বেরিয়ে এল—৮ ইঞ্চি লম্বা, মোটা, আর শক্ত। “দাদা, তোর বাড়া এত বড়!” রিয়া অবাক হয়ে বলল। আমি তার গুদে আমার বাড়া ঘষলাম, আর এক ঠাপে ভিতরে ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, ফাক, দাদা, আস্তে!” সে চিৎকার করল, কিন্তু আমি তার দুধ ধরে তাকে চুদতে শুরু করলাম। আমার চোদা দ্রুত হল—প্রতি ঠাপে আমার বাড়া তার গুদের গভীরে গেল, তার দুধ লাফাচ্ছিল। “চোদ, দাদা, জোরে চোদ!” সে চিৎকার করল।
আমি তাকে ঘুরিয়ে তার গান্ড উঁচু করলাম। “এবার তোর গান্ড মারব,” আমি বললাম, তার গান্ডে থুথু লাগিয়ে আমার বাড়া ঢুকিয়ে দিলাম। “আহ, দাদা, আমার গান্ডে বাড়া!” সে চিৎকার করল, আমি তার দুধ ধরে তার গান্ড চুদতে লাগলাম। তার গান্ড আমার বাড়া কে চেপে ধরল, আর আমি জোরে জোরে চোদলাম। “রিয়া, তোর গান্ড খুব টাইট,” আমি বললাম, তার গুদ থেকে জল ঝরছিল।
শেষে, আমি তাকে মেঝেতে শুইয়ে তার গুদে আবার বাড়া ঢুকিয়ে দিলাম। “চোদ, দাদা, আমার গুদে মাল ফেল!” সে চিৎকার করল, আমি তাকে দ্রুত চুদলাম আর তার গুদে মাল ছেড়ে দিলাম। সে-ও ঝরল, তার গুদ থেকে জল বেরিয়ে গেল। “আবার বাথরুমে চুদবি?” সে সেক্সি হেসে বলল, আর আমার বাড়ায় একটা চুমু দিল।