Bangla Sex Story: টিউশন টিচার আমার গুদ ফাটালো

Tuition Teacher Amar Gud Fataalo – আমার নাম সানিয়া, আমি ২০ বছরের একজন কলেজ ছাত্রী, আর আমি কলকাতায় থাকি। আমার শরীর হট আর সেক্সি—৩৪C সাইজের মাই, পাতলা কোমর, আর আমার পোঁদ আমার টাইট সালোয়ারে গোল আর উঁচু দেখায়। আমার টিউশন টিচার, অমিত স্যার, ৩২ বছরের একজন মজবুত আর হ্যান্ডসাম পুরুষ। তার চোখে আমার প্রতি একটা আলাদা কামনা আমি অনেকদিন ধরে লক্ষ্য করেছি। একদিন টিউশনের পরে সে আমার গুদ ফাটালো, আর সেই গরম গল্প এখানে বলছি।

সেটা ছিল একটা বুধবার সন্ধ্যা। টিউশনের পর আমি স্যারের ঘরে একা ছিলাম, কারণ অন্য ছাত্ররা চলে গিয়েছিল। আমি একটা পাতলা কুর্তি আর লেগিংস পরেছিলাম, যেটা দিয়ে আমার মাই আর পোঁদ স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল। স্যার আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, “সানিয়া, তুই আজ খুব সুন্দর লাগছে।” আমি লজ্জায় হাসলাম, কিন্তু আমার শরীরে একটা উত্তেজনা জাগল। স্যার আমার কাছে এসে আমার কাঁধে হাত রাখলেন। “স্যার, এটা কী করছেন?” আমি বললাম, কিন্তু আমার গলায় লজ্জার সাথে কামনাও মিশে গিয়েছিল।

স্যার আমার কুর্তির ওপর দিয়ে আমার মাই-এর ওপর হাত রাখলেন। “সানিয়া, তুই খুব হট,” তিনি বললেন, আর আমার কুর্তি টেনে খুলে ফেললেন। আমার মাই ব্রা-এর মধ্যে থেকে বেরিয়ে এল—গোল, নরম, আর ডগা টাইট। তিনি আমার ব্রা খুলে একটা মাই মুখে নিয়ে চোষা শুরু করলেন। “আহ, স্যার, চোষেন, জোরে চোষেন!” আমি চিৎকার করে উঠলাম, আমার হাত তার মাথায় চলে গেল। তার জিভ আমার ডগার চারপাশে ঘুরছিল, আর তিনি জোরে জোরে চুষছিলেন। আমার গুদ ভিজে গেল, আর আমি সুখে কাঁপতে লাগলাম। “সানিয়া, তোর মাই খুব মিষ্টি,” স্যার বললেন।

তিনি আমার লেগিংস আর প্যান্টি নামিয়ে দিলেন, আর আমার গুদ তার সামনে এল—টাইট, ভেজা, আর গরম। “সানিয়া, তোর গুদ দেখতে দারুণ,” তিনি বললেন, আর আমার পা ফাঁক করে তার মুখ আমার গুদে ঠেকালেন। তিনি জিভ দিয়ে আমার গুদ চাটতে লাগলেন। “আহ, স্যার, আমার গুদ চাটুন!” আমি চেঁচিয়ে উঠলাম, আমার পোঁদ উঁচিয়ে তার মুখে ঠেলে দিলাম। তার জিভ আমার ক্লিটের ওপর ঘুরল, আর আমি সুখে থরথর করে কাঁপতে লাগলাম। “ফাক, স্যার, চাটুন, আমাকে পাগল করে দিন!” আমি চিৎকার করলাম, আমার গুদ থেকে রস গড়িয়ে পড়ছিল, আর তিনি সেটা চেটে পরিষ্কার করছিলেন। আমি এত গরম হয়ে গিয়েছিলাম যে আমি তার বাড়া দেখতে চাইলাম।

See also  আমাকে বুড়িয়ার গুদ পছন্দ

“স্যার, আপনার বাড়া দেখান,” আমি উত্তেজনায় বললাম। তিনি তার প্যান্ট খুলে ফেললেন, আর তার বাড়া বেরিয়ে এল—৮ ইঞ্চি লম্বা, মোটা, আর শক্ত। “সানিয়া, আমার বাড়া চোষ,” তিনি বললেন। আমি তার বাড়া হাতে নিয়ে চোষা শুরু করলাম। আমার জিভ তার বাড়ার মাথায় ঘুরল, আর আমি পুরোটা মুখে নিলাম। “আহ, সানিয়া, চোষ, জোরে চোষ!” তিনি চিৎকার করলেন, তার বাড়া আমার গলায় ঢুকে গেল। আমি তার বাড়ার গন্ধ আর স্বাদ উপভোগ করছিলাম। তিনি আমার চুল ধরে আমার মুখে চুদতে লাগলেন। “সানিয়া, তুই দারুণ চোষিস,” তিনি বললেন, আর আমার মুখ থেকে লালা গড়িয়ে পড়ছিল।

কিছুক্ষণ চোষার পর তিনি আমাকে টেবিলে শুইয়ে দিলেন। “সানিয়া, এবার তোর গুদ চুদব,” তিনি বললেন, আর তার বাড়া আমার গুদে ঘষলেন। “চোদেন, স্যার, আমার গুদ ফাটিয়ে দিন!” আমি চেঁচালাম। তিনি একটা জোরে ঠাপ দিলেন, আর তার বাড়া আমার গুদে পুরো ঢুকে গেল। “আহ, ফাক, স্যার, জোরে!” আমি চিৎকার করলাম, তিনি আমার মাই ধরে আমাকে চোদতে লাগলেন। তার চোদা দ্রুত হল—প্রতিটা ঠাপে তার বাড়া আমার গুদের গভীরে যাচ্ছিল, আমার মাই হাওয়ায় লাফাচ্ছিল। “চোদেন, স্যার, আমার গুদ ফাটিয়ে দিন!” আমি চিৎকার করলাম, আমার পা তার কোমরের চারপাশে জড়িয়ে গেল। তিনি আমার ঠোঁটে চুমু খেলেন, আর আমি তার সাথে লিপটে গেলাম।

কিছুক্ষণ গুদ চোদার পর তিনি আমাকে উলটে দিলেন। “সানিয়া, এবার তোর পোঁদ চুদব,” তিনি বললেন, আর আমার পোঁদ উঁচু করলেন। “স্যার, আমার পোঁদে না, ব্যথা লাগবে!” আমি বললাম, কিন্তু তিনি আমার পোঁদে থুথু দিয়ে তার বাড়া সেট করলেন। “একটু সহ্য কর, সানিয়া,” তিনি বললেন, আর আস্তে আস্তে তার বাড়া আমার পোঁদে ঢুকিয়ে দিলেন। “আহ, স্যার, আমার পোঁদে বাড়া!” আমি চিৎকার করলাম, আমার পোঁদ টাইট ছিল, কিন্তু তিনি আমাকে জোরে চোদতে লাগলেন। “সানিয়া, তোর পোঁদ দারুণ টাইট,” তিনি বললেন, আর আমার মাই ধরে আমার পোঁদ জোরে চুদতে লাগলেন। আমার গুদ থেকে রস ঝরছিল, আর আমি সুখে চিৎকার করছিলাম। “চোদেন, স্যার, আমার পোঁদ ফাটিয়ে দিন!” আমি চেঁচালাম।

See also  টিচার আমাকে স্কুলে চোদলো

কিছুক্ষণ পোঁদ চোদার পর তিনি আমাকে আবার সোজা করলেন। “সানিয়া, এবার তোর গুদে আমার মাল ফেলব,” তিনি বললেন, আর তার বাড়া আমার গুদে ঢুকিয়ে দিলেন। তিনি আমাকে দ্রুত চোদতে লাগলেন, প্রতিটা ঠাপ আমার গুদের গভীরে যাচ্ছিল। “চোদেন, স্যার, আমার গুদে মাল ফেলুন!” আমি চিৎকার করলাম। “সানিয়া, আমার মাল আসছে,” তিনি চিৎকার করলেন, আর আমার গুদে গরম মাল ছেড়ে দিলেন। আমিও ঝরে গেলাম—“আহ, স্যার, আমি ঝরছি!” আমার গুদ থেকে রস বেরিয়ে তার মালের সাথে মিশে গেল।

আমরা দুজনে হাঁফাতে হাঁফাতে টেবিলে পড়ে গেলাম। “সানিয়া, তুই আমাকে পাগল করে দিলি,” স্যার সেক্সি গলায় বললেন, আর আমার মাই-এর ওপর হাত রাখলেন। “স্যার, আপনার চোদা আমার গুদ ফাটিয়ে দিল,” আমি হেসে বললাম, আর তার বাড়ায় একটা চুমু দিলাম। “সানিয়া, যখনই টিউশনের পরে একা থাকব, তোকে চুদব,” তিনি বললেন, আর আমাকে কাছে টেনে নিলেন। সেই দিনের পর থেকে যখনই টিউশনের পরে সুযোগ পাই, স্যার আমাকে চোদেন, আর আমি তার ৮ ইঞ্চি বাড়ার মজা উপভোগ করি।

Leave a Comment